মোগলাবাজারের বিজয়া পূনর্মিলনী সম্পন্ন

স্টাফ রেোপার্টার: দক্ষিণ সুরমা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ঊর্মি রায় বলেছেন, আমাদের সন্তানদেরকে ধর্মীয় শিক্ষায় এগিয়ে নিতে হবে। তাদেরকে আচার-আচরণ সম্পর্কেও শিক্ষা দিতে হবে। তিনি শুক্রবার নগরীর ২৭নং ওয়ার্ডের শ্রী শ্রী সর্ব্বানন্দ ভৈরব গ্রীবা মহাপীঠরক্ষী শিবমন্দির, শিববাড়িতে বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ মোগলাবাজার থানা শাখা আয়োজিত বিজয়া পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন। তিনি বিগত দুর্গোৎসব সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে উদযাপিত হওয়ায় উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারণের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ মোগলাবাজার থানা শাখার সভাপতি মনমোহন দেবনাথের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক বিশ্বজিৎ দাশের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তার বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ সিলেট জেলা শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এডভোকেট বিজয় কৃষ্ণ বিশ্বাস।

বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ সিলেট মহানগর শাখার ভারপ্রাপ্ত সভাপতি প্রদীপ কুমার দেব, সাধারণ সম্পাদক এ্যাপেক্সিয়ান চন্দন দাশ, মহালয়া উদযাপন পরিষদ শ্রীহট্ট-১৪৩১ বঙ্গাব্দের সভাপতি বিনয় ভূষণ তালুকদার। সুমন চক্রবর্ত্তীর গীতাপাঠের মাধ্যমে সূচিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন- পূজা উদযাপন পরিষদ সিলেট মহানগর সহ সভাপতি প্রদীপ দে, শ্রী শ্রী সর্ব্বানন্দ ভৈরব গ্রীবা মহাপীঠরক্ষী শিবমন্দিরের সভাপতি যশোদা রঞ্জন দেব, প্রাক্তন সম্পাদক এডভোকেট বিপ্লব কান্তি দে মাধব, মহানগর শাখার যুগ্ম সম্পাদক এডভোকেট দেবব্রত চৌধুরী লিটন, কোতোয়ালী শাখার সভাপতি এডভোকেট অরবিন্দ দাস গুপ্ত বিভু, মহানগর শাখার সহ সাংগঠনিক সম্পাদক সঞ্জীব দত্ত, মহানগর দপ্তর সম্পাদক হারাধন দেব প্রভাষ, মোগলাবাজার শাখার প্রাক্তন সম্পাদক নিরূপম চক্রবর্ত্তী শুভ্র, পরিষদের জেলা সদস্য উজ্জ্বল রঞ্জন চন্দ, মহানগরের সাংস্কৃতিক সম্পাদক রকি দেব, মোগলাবাজার ঐক্য পরিষদ শাখার সভাপতি রাজকুমার পাল রাজু, সম্পাদক রিপন বৈদ্য, পূজা উদযাপন পরিষদের মোগলাবাজার শাখার সহ সভাপতি রিপন চন্দ্র পাল, প্রদীপ কর, সুবল দেবনাথ, যুগ্ম সম্পাদক ঝলক দেব, সঞ্জয় দাশ, সাংগঠনিক সম্পাদক চন্দ্র শেখর দে চপল, ২৭নং ওয়ার্ড শাখার সভাপতি রাহুল এছাড়াও অনুষ্ঠানে শারদীয় পূজা কমিটির পক্ষে বক্তব্য রাখেন হলধর পাল, মনীন্দ্র দেবনাথ, মনীন্দ্র বিশ্বাস, অসীম পাল, নিরঞ্জন দে বাবুল, সৌরভ দে, অপন বর্মণ, গোপাল দেবনাথ, বীরেশ কর, বিভাশ দাশ, জীবন বৈদ্য, সুজিত চন্দ্র নাথ প্রমুখ। শেষে প্রসাদ গ্রহণের মাধ্যমে অনুষ্ঠানের সমাপ্তি ঘটে।